কাহালুতে মোঃ রাকিবুর রাশেদিন রিপন মন্ডল জামগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির তৃণমূল নিবেদিত প্রাণ

print news

এসএম সালমান হৃদয়, বগুড়া:

Img

বগুড়া জেলার কাহালু উপজেলার জামগ্রাম ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সদস্য ও বিএনপির তৃণমূল নেতা মোঃ রাকিবুর রাশেদিন রিপন মন্ডল স্থানীয় জনগণের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য নেতা হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন ধরে তিনি এলাকার মানুষের পাশে থেকে সমাজসেবা ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিবেদিতপ্রাণভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

রিপন মন্ডল স্থানীয় জনগণের জীবনমান উন্নয়নে যে আন্তরিকতা দেখিয়েছেন তা এলাকার মানুষের কাছে প্রশংসনীয়। ২নং ওয়ার্ডের স্কুল, মসজিদ, রাস্তা ও পথচারীদের জন্য নানা ধরণের অবকাঠামোগত ও সামাজিক উন্নয়নের উদ্যোগ তিনি নিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি স্কুলগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ এবং শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য নিজ উদ্যোগে অর্থ সহায়তা প্রদান করেছেন।

তিনি বলেন, “আমার লক্ষ্য হলো আমাদের এলাকার মানুষ যেন শান্তি ও স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাস করতে পারে এবং শিক্ষার পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও অন্যান্য মৌলিক সুবিধা সহজলভ্য হয়।” এই দৃষ্টিকোণ থেকেই তিনি নিয়মিত সমাজসেবামূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন।

রিপন মন্ডল যুব সমাজকে ইতিবাচক দিকনির্দেশনা দেওয়ায়ও বিশেষভাবে পরিচিত। তিনি বলেন, “আমাদের তরুণদের মধ্যে সৎ, ন্যায়পরায়ণ ও দেশপ্রেমিক মানসিকতা গড়ে তোলা জরুরি। এজন্য আমি যুবসমাজের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছি।”

২নং ওয়ার্ডের স্থানীয় জনগণ তার সমাজসেবামূলক কাজের প্রশংসা করে বলেন, “রিপন মন্ডল সবসময় আমাদের পাশে থেকেছেন। আমাদের সমস্যা ও চাহিদা তিনি গুরুত্বসহকারে দেখেন এবং সমাধানের চেষ্টা করেন।”

সম্প্রতি তিনি নদী সাফাই অভিযান, বৃক্ষরোপণ ও স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কর্মসূচি চালিয়েছেন। এছাড়াও অসহায় ও গরিব পরিবারের সহায়তায় নিয়মিত খাদ্য ও অর্থ সহায়তা বিতরণ করেছেন। তার এই উদ্যোগ গ্রামের মানুষদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা যুগিয়েছে।

বিএনপির অভ্যন্তরীণ কার্যক্রমেও তিনি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। তিনি দলের নীতি ও আদর্শ বাস্তবায়নে যুব সমাজের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন। রিপন মন্ডলের নেতৃত্বে জামগ্রাম ইউনিয়নের যুবকরা এখন বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে আগ্রহী।

সংক্ষেপে, মোঃ রাকিবুর রাশেদিন রিপন মন্ডল তার সততা, নিষ্ঠা ও জনসেবার মাধ্যমে ২নং ওয়ার্ডের মানুষদের মধ্যে বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করেছেন। তার উন্নয়নমূলক কার্যক্রম এবং যুব সমাজকে নেতৃত্ব দেওয়ার দৃষ্টিভঙ্গি এলাকার মানুষের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে। আশা করা যায়, তার এই অবদানের ধারাবাহিকতা আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে এবং জামগ্রাম ইউনিয়নের উন্নয়ন নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *